প্যারিস : ইতিহাস, সৌন্দর্য ও সংস্কৃতির এক অপূর্ব মিলন
অনলাইন ডেস্ক.
ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিস বিশ্বজুড়ে পরিচিত “City of Light” বা “আলোক নগরী” হিসেবে। ইতিহাস, সংস্কৃতি, শিল্পকলা, স্থাপত্য, ফ্যাশন এবং রোমান্স—এই সবকিছুর মিলনে প্যারিস এক অনন্য নগরী। শতাব্দীর পর শতাব্দী ধরে শিল্পী, লেখক, বিজ্ঞানী, পর্যটক এবং সংস্কৃতিপ্রেমীদের কাছে প্যারিস আকর্ষণের কেন্দ্র। শহরটির প্রতিটি রাস্তায়, প্রতিটি সেতুতে, প্রতিটি গির্জায় যেন লুকিয়ে আছে ইতিহাসের গল্প। প্যারিসের দর্শনীয় স্থানের বৈচিত্র্য এমন যে, একবার এই শহরে এলে মানুষ ফিরে যায় তার স্মৃতি ভাণ্ডার ভরে। এই প্রবন্ধে প্যারিসের প্রধান প্রধান দর্শনীয় স্থান, তাদের ইতিহাস, গুরুত্ব এবং সৌন্দর্যের বিষয়ে আলোচনা করা হলো।
১. আইফেল টাওয়ার (Eiffel Tower): প্যারিসের প্রতীক
আইফেল টাওয়ার ছাড়া প্যারিসকে কল্পনা করা যায় না। ১৮৮৯ সালের প্যারিস এক্সপোজিশনের জন্য গুস্তাভ আইফেল এই টাওয়ার নির্মাণ করেন। উচ্চতা ৩২৪ মিটার—নির্মাণের সময় যা ছিল বিশ্বের সর্বোচ্চ মানব-নির্মিত স্থাপনা। শুরুতে ফরাসি বুদ্ধিজীবীদের অনেকেই এর বিরোধিতা করেছিলেন, কিন্তু ক্রমে এটি ফ্রান্সের গর্বে পরিণত হয়েছে।
টাওয়ারের তিনটি স্তরে ওঠা যায়। প্রথম ও দ্বিতীয় তলায় রেস্টুরেন্ট, জাদুঘর ও প্রদর্শনী রয়েছে। তৃতীয় তলা থেকে দেখা যায় প্যারিসের পুরো শহর—সেন নদী, নটর-ডেম, ল্যুভর, আর্ক দ্য ত্রিঁয়ঁফ—সব যেন মুঠোর মধ্যে চলে আসে।
রাতে আইফেল টাওয়ার আলোকসজ্জায় আলোকিত হলে তার সৌন্দর্য দ্বিগুণ হয়ে ওঠে। প্রতিদিন সন্ধ্যায় প্রতি ঘণ্টায় পাঁচ মিনিট ধরে যে ঝলমলে আলো জ্বলে—তা বিশ্বের অন্যতম আকর্ষণীয় নগরদৃশ্য।
২. ল্যুভর জাদুঘর (Louvre Museum): বিশ্বের সবচেয়ে বড় শিল্পভান্ডার
ল্যুভর শুধু প্যারিস নয়, বিশ্বে অন্যতম গুরুত্বপূর্ণ জাদুঘর। এখানে রয়েছে প্রায় ৩৮০,০০০ শিল্পকর্ম এবং ৩৫,০০০ প্রদর্শিত নিদর্শন। প্রাচীন মিসর, রোম, গ্রিস, ভারত, চীন, আরব থেকে শুরু করে মধ্যযুগ, রেনেসাঁ বা আধুনিক শিল্প—সব কিছুর সমন্বয় এখানে।
সবচেয়ে বিখ্যাত শিল্পকর্ম নিঃসন্দেহে লিওনার্দো দা ভিঞ্চির মোনা লিসা। প্রতিদিন হাজারো মানুষ শুধু এই হাসিমাখা রহস্যময় মুখটি দেখতেই ল্যুভরে ভিড় জমায়।
এছাড়াও রয়েছে—
- ভেনাস দি মাইলো,
- সামোথ্রেসের উইংড ভিক্টরি,
- মিশরের মমি,
- বিলাসবহুল রাজপ্রাসাদের গ্যালারি,
- এবং আধুনিক কাচের পিরামিড, যা ল্যুভরের পরিচিত চিহ্ন।
শিল্পপ্রেমী মানুষদের জন্য ল্যুভর এক চিরন্তন রত্নভাণ্ডার।
৩. নটর-ডেম ক্যাথেড্রাল (Notre-Dame Cathedral): মধ্যযুগের গথিক স্থাপত্যের এক বিস্ময়
নটর-ডেম পৃথিবীর অন্যতম বিখ্যাত ক্যাথেড্রাল। ১১৬৩ সালে নির্মাণ কাজ শুরু হয়ে প্রায় ২০০ বছর পরে সম্পন্ন হয়। এর দুই টাওয়ার, বিশাল রঙিন গ্লাস, স্টোন কার্ভিং, এবং মহিমান্বিত অভ্যন্তরীণ স্থাপত্য মধ্যযুগের গথিক শিল্পের শ্রেষ্ঠ দৃষ্টান্ত।
২০১৯ সালের বিধ্বংসী অগ্নিকাণ্ডে নটর-ডেম বড় ক্ষতির মুখে পড়ে। তবে বর্তমানে পুনর্নির্মাণের কাজ চলছে এবং নতুনভাবে এটি আবার জ্বলে উঠবে তার আগের ঐতিহ্য ও সৌন্দর্য নিয়ে।
নটর-ডেম শুধু একটি ধর্মীয় স্থাপনা নয়; এটি ফরাসি ইতিহাস, সাহিত্য ও শিল্পকলার গুরুত্বপূর্ণ প্রতীক। ভিক্টর হুগোর বিখ্যাত উপন্যাস “The Hunchback of Notre-Dame”-এর মাধ্যমে এই গির্জার জনপ্রিয়তা আরও বৃদ্ধি পায়।
৪. আর্ক দ্য ত্রিঁয়ঁফ (Arc de Triomphe): বিজয়ের স্মারক
প্যারিসের কেন্দ্রস্থলে অবস্থিত আর্ক দ্য ত্রিঁয়ঁফ হলো নেপোলিয়ন বোনাপার্টের বিজয় স্মারক। ১৮০৬ সালে নির্মাণ শুরু হয় এবং ১৮৩৬ সালে সমাপ্ত। এখানে খোদাই করা আছে বিভিন্ন যুদ্ধ এবং সেনাদের বীরত্বগাথা।
স্মৃতিস্তম্ভটির নিচে রয়েছে “Tomb of the Unknown Soldier”, যেখানে ফরাসি যুদ্ধে নিহত অজ্ঞাত সৈনিকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানানো হয়। প্রতি সন্ধ্যায় এখানে ‘শাশ্বত শিখা‘ প্রজ্বলিত থাকে।
আর্ক দ্য ত্রিঁয়ঁফ থেকে বারোটি রাস্তা ছড়িয়ে গেছে, যার মধ্যে সবচেয়ে বিখ্যাত শ্যঁজেলিজে (Champs-Élysées)। স্মৃতিস্তম্ভের ওপর ওঠার পর পুরো শহরজুড়ে প্যানোরামিক দৃশ্য চোখে পড়ে।
৫. চ্যাম্প দ্য মার্স ও সেন নদী (Champ de Mars & Seine River): প্যারিসের প্রশান্ত পরিবেশ
আইফেল টাওয়ারের পাদদেশে অবস্থিত চ্যাম্প দ্য মার্স একটি বিশাল সবুজ মাঠ। প্যারিসবাসী ও পর্যটকেরা এখানে বসে খাবার খায়, গল্প করে, ছবি তোলে, বা সূর্যাস্ত দেখে।
অন্যদিকে সেন নদী প্যারিসকে দুই ভাগে ভাগ করেছে—ডান তীর (Right Bank) ও বাম তীর (Left Bank)। নদীর ধারজুড়ে অনেক ঐতিহাসিক ব্রিজ, বুকসেলার, আর্ট মার্কেট ও ক্যাফে রয়েছে। নদীতে বোট ক্রুজ করলে পুরো শহরটিকে নতুন চোখে দেখা যায়—গান, আলো ও নদীর ঢেউ মিলিয়ে সৃষ্টি করে এক মনোমুগ্ধকর অভিজ্ঞতা।
৬. মঁমার্ত্র (Montmartre): শিল্পীর পাহাড়
মঁমার্ত্র প্যারিসের শিল্পীদের স্বর্গ। এখানে বসবাস করতেন পিকাসো, দালি, ভ্যান গঘ ও মোনের মতো খ্যাতিমান শিল্পীরা। পাহাড়ের মাথায় রয়েছে স্যাক্রে-ক্যোর্স ব্যাসিলিকা, সাদা গম্বুজওয়ালা অপূর্ব এক গির্জা।
মঁমার্ত্রের সরু রাস্তা, ক্যাফে, চিত্রকরদের স্কোয়ার (Place du Tertre), ও পাহাড়ের চূড়া থেকে প্যারিসের দৃশ্য—সব মিলিয়ে এটি এক অন্যরকম জায়গা। রাতে এখানকার পরিবেশ আরও রোমান্টিক হয়ে ওঠে।
৭. ভেরসাই প্রাসাদ (Palace of Versailles): রাজকীয় জৌলুসের শ্রেষ্ঠ উদাহরণ
প্যারিস শহরের বাইরে হলেও ভেরসাই প্যালেস প্যারিস ভ্রমণের অন্যতম অংশ। এটি লুই চতুর্দশ, “সূর্য রাজা”, এর রাজপ্রাসাদ। ১৭শ শতাব্দীতে নির্মিত এই প্রাসাদটিতে রয়েছে অসংখ্য কক্ষ, সোনালি অলঙ্করণ, চমৎকার হল অব মিররস, এবং বিশাল বাগান।
রাজনৈতিক ও সাংস্কৃতিক ইতিহাসের দিক থেকেও ভেরসাই গুরুত্বপূর্ণ। ফরাসি বিপ্লবের আগ পর্যন্ত এটি ছিল রাজাদের কেন্দ্র। প্রাসাদের বাগানের কারুকাজ, ফোয়ারাগুলো, আর স্থাপত্য দর্শকদের মুগ্ধ করে।
৮. মিউজে দ‘অর্সে (Musée d’Orsay): ইমপ্রেশনিস্ট শিল্পের ঘর
মিউজে দ‘অর্সে মূলত একটি পুরনো রেলস্টেশন, পরে বদলে গেছে আধুনিক শিল্প জাদুঘরে। এখানে রয়েছে মোনে, দেগা, মানে, রেনোয়ার, ভ্যান গঘের অসংখ্য বিখ্যাত চিত্রকর্ম। ইমপ্রেশনিস্ট এবং পোস্ট-ইমপ্রেশনিস্ট শিল্পের জন্য এটি স্বর্গতুল্য।
ইমপ্রেশনিস্ট শিল্প তার নরম ব্রাশস্ট্রোক, রঙের স্বচ্ছতা এবং প্রকৃতি-প্রেমের কারণে ভ্রমণকারীদের বিশেষভাবে আকর্ষণ করে।
৯. ডিজনিল্যান্ড প্যারিস (Disneyland Paris): বিনোদনের স্বপ্নভুবন
যারা পরিবার বা শিশুদের নিয়ে ভ্রমণে যান, তাদের জন্য ডিজনিল্যান্ড প্যারিস এক অসাধারণ গন্তব্য। এখানে রয়েছে
- থিম পার্ক,
- রোলার কোস্টার,
- প্যারেড,
- ক্যাসল,
- এবং জনপ্রিয় ডিজনি চরিত্রদের শো।
শুধু শিশুরাই নয়, বড়রাও এই জাদুর রাজ্যে হারিয়ে যান।
১০. শ্যঁজেলিজে (Champs-Élysées): ফ্যাশন, খাবার ও উৎসবের কেন্দ্রে
বিশ্বের বিখ্যাত এভিনিউগুলোর একটি শ্যঁজেলিজে। উঁচুমানের দোকান, রেস্টুরেন্ট, সিনেমা হল, এবং আলোকসজ্জা—সব মিলিয়ে এটি প্যারিসের বিলাসী দিককে তুলে ধরে। বড় বড় উৎসব বা জাতীয় দিবসের প্যারেডও এখানে অনুষ্ঠিত হয়।
রাতের বেলায় শ্যঁজেলিজের আলোর ঝলকানি প্যারিসকে করে আরও উজ্জ্বল ও জাঁকজমকপূর্ণ।
১১. প্যারিসের ক্যাফে সংস্কৃতি: রোমান্টিকতার আরেক নাম
প্যারিস মানেই ক্যাফে সংস্কৃতি। রাস্তার ধারের ক্যাফেগুলোতে বসে মানুষ বই পড়ে, গল্প করে, কাজ করে বা শুধু পথচারি দেখে সময় কাটায়। ক্যাফে দে ফ্লোর, লে দ্য ম্যাগো—প্রতিটি ক্যাফেই যেন একেকটি ইতিহাসবাহী জায়গা যেখানে হেমিংওয়ে, সার্ত্রে বা সিমন দ্য বোভোয়ার বসে লিখেছেন।
এগুলোই প্যারিসকে দিয়েছে “বুদ্ধিবৃত্তিক নগরী”র মর্যাদা।
১২. প্যারিসের উদ্যান এবং সবুজ এলাকা
প্যারিসের সৌন্দর্যের আরেকটি গুরুত্বপূর্ণ দিক হলো এর উদ্যান।
- লুক্সেমবার্গ গার্ডেন,
- টুইলারি গার্ডেন,
- প্যার্ক দেজ বুট শোমঁ,
- প্যার্ক মঁসো
এসব বাগানে রয়েছে ফোয়ারা, ভাস্কর্য, হাঁটার পথ ও বিশ্রামের জায়গা। প্যারিসবাসী ও পর্যটকেরা অবসর কাটানোর জন্য সারা বছরই এসব বাগানে ভিড় জমায়।
উপসংহার
প্যারিস শুধু একটি শহর নয়—এটি এক অনুভূতি, এক স্বপ্ন, এক ইতিহাস। আইফেল টাওয়ারের চূড়ায় দাঁড়িয়ে হোক, নদীর ধার দিয়ে হাঁটতে হাঁটতে হোক, কিংবা কোনো ক্যাফের কোণে বসে কফি পান করতে করতে—প্যারিসের প্রতিটি মুহূর্তই অনন্য।
শহরটির প্রতিটি দর্শনীয় স্থান একেকটি গল্প বলে। পাথরের গাঁথুনিতে লুকানো রয়েছে শতাব্দীর ইতিহাস, শিল্পকর্মে ফুটে ওঠে মানব সংস্কৃতির বিবর্তন, আর নদীর ঢেউয়ে প্রতিফলিত হয় এক অনন্ত রোমান্স।
প্যারিস তাই শুধু চোখে দেখার বিষয় নয়—মনের গভীরে অনুভব করার স্থান। একবার প্যারিসে গেলে মানুষ বারবার ফিরতে চায়, কারণ এই শহর হৃদয়ের সঙ্গে এমনভাবে মিশে যায় যা ভোলা কঠিন।
লুভর মিউজিয়াম: শিল্প, ইতিহাস ও সভ্যতার মহাগ্রন্থ
অনলাইন ডেস্ক.
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ শিল্প জাদুঘর বলতে হলে নিঃসন্দেহে প্রথমেই যে স্থানের নাম উঠে আসে তা হলো ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের লুভর মিউজিয়াম। এটি শুধু একটি জাদুঘর নয়—এটি...
৯ ঘন্টা ১৭ মিনিট আগেফরাসি সাহিত্য: ইতিহাস, ধারা ও বিশ্বসাহিত্যে এর প্রভাব
অনলাইন ডেস্ক.
ফরাসি সাহিত্য বিশ্বের অন্যতম সমৃদ্ধ, বৈচিত্র্যময় এবং প্রভাবশালী সাহিত্যধারা। মধ্যযুগ থেকে আধুনিক যুগ পর্যন্ত ফরাসি ভাষা ও ফরাসি চিন্তাধারা শুধু ইউরোপকেই নয়,...
৯ ঘন্টা ৩৬ মিনিট আগেএকটি ফরাসি গল্প!
ফেরার পথ
নাসিম সাহনিক
- প্যারিসের শরৎশেষের এক সকালে মেরি দ্যুপোঁর মনে হঠাৎ এক অদ্ভুত টান জাগে। নৃতত্ত্বের ছাত্রী সে, গবেষণার বিষয় "লালন দর্শন ও মানুষের...
১৮ নভেম্বর ২০২৫ ০৫:২৬ AMঈদ সংখ্যা ২০২৫: সেই সময়ের প্রেম- নাসিম সাহনিক
১৯০০ সালের ঢাকা। বুড়িগঙ্গার তীরে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়ে আছে আহসান মঞ্জিল। ঢাকার নবাবদের ঐশ্বর্য ও জাঁকজমকের প্রতীক এই প্রাসাদ। শহরের আরেকপ্রান্তে, বাংলাবাজারের এক...
২৯ মার্চ ২০২৫ ০৫:০২ PMআহসান মঞ্জিল জাদুঘরের ইতিহাস
নিজস্ব প্রতিবেদক.
বাংলাদেশের স্বাধীনতার পর অযত্ন ও অপব্যবহারে আহসান মঞ্জিল ধ্বংসপ্রাপ্তির দ্বারপ্রান্তে পৌঁছে। এমতাবস্থায় ১৯৭৪ সালে...
২৯ মার্চ ২০২৫ ০৪:৪৪ PMলুভর মিউজিয়াম: শিল্প, ইতিহাস ও সভ্যতার মহাগ্রন্থ
অনলাইন ডেস্ক.
বিশ্বের শ্রেষ্ঠ শিল্প জাদুঘর বলতে হলে নিঃসন্দেহে প্রথমেই যে স্থানের নাম উঠে আসে তা হলো ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসের লুভর মিউজিয়াম। এটি শুধু একটি জাদুঘর নয়—এটি...
৯ ঘন্টা ১৭ মিনিট আগেফরাসি সাহিত্য: ইতিহাস, ধারা ও বিশ্বসাহিত্যে এর প্রভাব
অনলাইন ডেস্ক.
ফরাসি সাহিত্য বিশ্বের অন্যতম সমৃদ্ধ, বৈচিত্র্যময় এবং প্রভাবশালী সাহিত্যধারা। মধ্যযুগ থেকে আধুনিক যুগ পর্যন্ত ফরাসি ভাষা ও ফরাসি চিন্তাধারা শুধু ইউরোপকেই নয়,...
৯ ঘন্টা ৩৬ মিনিট আগেএকটি ফরাসি গল্প!
ফেরার পথ
নাসিম সাহনিক
- প্যারিসের শরৎশেষের এক সকালে মেরি দ্যুপোঁর মনে হঠাৎ এক অদ্ভুত টান জাগে। নৃতত্ত্বের ছাত্রী সে, গবেষণার বিষয় "লালন দর্শন ও মানুষের...
১৮ নভেম্বর ২০২৫ ০৫:২৬ AMবাংলাদেশের ফার্নিচার ব্যবসা এবং সেরা দশটি ফার্নিচার ব্র্যান্ড
স্টাফ রিপোর্টার।
বাংলাদেশের ফার্নিচার শিল্প বর্তমানে একটি দ্রুত বর্ধনশীল খাত। দেশীয় কাঠ, আধুনিক ডিজাইন, সাশ্রয়ী দাম এবং আন্তর্জাতিক মান বজায় রাখার কারণে স্থানীয়ভাবে তৈরি...
১০ নভেম্বর ২০২৫ ১২:০৫ PMবাংলাদেশের ওটিটি শিল্প: সম্ভাবনা, চ্যালেঞ্জ ও ভবিষ্যৎ
স্টাফ রিপোর্টার.
বর্তমান যুগে প্রযুক্তির হাত ধরে বিশ্বজুড়ে বিনোদনের মাধ্যমের বড় পরিবর্তন এসেছে। প্রথাগত টেলিভিশন কিংবা সিনেমা হলের বাইরেও মানুষ এখন তাদের পছন্দের কনটেন্ট উপভোগ করছে...
১০ নভেম্বর ২০২৫ ১১:৫৭ AM